রেজাউল করিম যিনি ঢাকার বাইরের এক নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ফ্যাকাল্টি থেকে পড়াশোনা শেষ করে ক্যারিয়ার হিসেবে কর্পোরেট জবকেই বেছে নিয়েছিলেন। তো ২০১৫ সালের জানুয়ারীতে ক্যারিয়ার শুরু করলেও এখন পর্যন্ত আশানুরূপ সাফল্যের দেখা তো পাচ্ছেনই না উল্টো পদে পদে হাজারো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি সম্মুখীন হচ্ছেন। নিত্যদিনকার কাজের প্রেশারে সব কিছু ঠিকমতো সামলে উঠতে না পেরে নিজেকে ব্যর্থ হিসেবে অপবাদ দিয়ে যাচ্ছেন। একই সময়ে ক্যারিয়ার শুরু করেও উনার অনেক বন্ধুই তর তর করে বহু দূর এগিয়ে গেছেন কিন্তু উনি ঠিক সেই অর্থে তেমন সাফল্যের দেখা পাননি। এমনকি উনার অনেক সহকর্মীও একই সময়ে জয়েন করে অনেকেই নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। কিভাবে আসে এমন সাফল্য? আপনিও যদি রেজাউল সাহেবের মতো অবস্থায় থেকে থাকেন তবে লিখাটি আপনাকে সামান্যতম হলেও সহায়তা করবে বলে আশা রাখি।
আল্লাহ্ মেহেরবানীতে বিগত একদশকের অধিক সময়র কর্পোরেট ক্যারিয়ারে অনেক মেধাবী ও অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ণ কর্পোরেট নেতৃবৃন্দের সাথে কাজ করার সুযোগ হয়েছে; বহু সাফল্য, ব্যর্থতা, চ্যালেঞ্জ আর সংগ্রাম নিজ চোখে দেখার ও মোকাবেলা করার সুযোগ পেয়েছি। খুব কাছ থেকে অনেককেই দেখার সুযোগ হয়েছে যাদের অনেকেই বহুজাতিক ও দেশীয় কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানকে নেতৃত্ব দিয়ে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আমার নিজেরও সুযোগ হয়েছে ফরচুন ৫০০ সহ একাধিক বহুজাতিক কোম্পানিতে কাজ করার এবং নিজের লার্নিং কার্ভকে উপরের দিকে নিয়ে যাওয়ার। সেই সব অভিজ্ঞতার আলোকে আসুন তবে জেনে নিই কিভাবে কর্পোরেট জগতের হাজারো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে সামনে এগিয়ে যাবেন।
১।একজন প্রফেশনাল উনার কাজকর্ম ও কোম্পানি কে প্রায়োরিটির লিস্টের প্রথমে রাখেন যা তাঁর কাজ ও আচারনে প্রকাশ পায়। আপনি অবশ্যই পরিবার-পরিজন ও নিজের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখেন। পরিবারের সদস্যদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ও নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখেন। যেমন করে খেয়াল রাখেন আপনার সামাজিক মর্যাদা বা স্ট্যাটাসের দিকেও। আর এসবের যোগান অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আসে আপনার চাকুরী কিংবা ব্যবসায় থেকে। আর তাই আপনার প্রফেশনকে অবশ্যই গুরুত্বের সাথে নেয়া উচিৎ।
২। আপনাকে অবশ্যই আপনার ফিল্ডে সত্যিকার অর্থেই বিশেষজ্ঞ হওয়া চাই, যাকে ইংরেজীতে বলে “True Subject Matter Expert”. কোন বিষয়ে স্বল্প কিংবা ভাসা ভাসা জ্ঞান আর তথ্য দিয়ে আসলে স্থায়ী সাফল্যের দেখা মেলে না। পাশাপাশি এটাও মনে রাখতে হবে যে, যেকোন বিষয় বিস্তারিত বোঝার জন্যে আপনাকে অবশ্যই অতিরিক্ত সময় ব্যয় করতে হবে, পরিশ্রম করতে হবে। এবং কারো থেকে শেখার ক্ষেত্রে আপনাকে বুঝতে হবে কোথায় থামতে হবে যাতে করে শেখাতে গিয়ে অন্যরা আপনার প্রতি বিরক্ত না হোন।
৩। প্রতিষ্ঠানের “Hierarchy” মেনে চলার চেষ্টা করুন। কোন সমস্যায় আপনি যে দলে কাজ করছেন প্রথমে সেই দলের দল নেতার শরণাপন্ন হোন, তাঁকে ডিঙিয়ে তাঁর পরিচালকের সাথে ঘনিষ্ঠ হবার প্রয়োজন নেই। এটিকে সামরিক বাহিনীর মতো করে দেখুন, সর্বদা শ্রেণীক্রমকে সম্মান করুন যদি না কোন নিদিষ্ট ইস্যু থাকে। এতে করে নানা রকম কনফ্লীক্ট ও জটিলতা এমনিতেই কমে আসবে।
আপনার বসের প্রায়োরিটিস কি কি সেটা জানুন, উনার এবং উনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে নিজেকে খাপ খাওয়াতে চেষ্টা করুন। আপনাকে আপনার বসের কাছে ভ্যালুয়েবল হয়ে উঠতে হবে, বোঝা হওয়া যাবে না। নিজেকে প্রশ্ন করতে হবে,“আমি কি আমার বসকে তাঁর লক্ষ্য অর্জনে এবং তাঁর কাজে যথেষ্ট সহায়তা করতে পারছি নাকি আমি দিন দিন বোঝা হয়ে যাচ্ছি?” আর কর্মক্ষেত্রে যদি নতুন কেউ বস হিসেবে জয়েন করেন তবে তাঁর সাথে কিভাবে সহজে মানিয়ে নেবেন জানতে হলে এই লিঙ্কের পুরো লিখাটি পড়ে ফেলতে পারেন। লিঙ্কঃ কর্মক্ষেত্রে নতুন বস? সামলে নেবেন কিভাবে…?
৪।নিজেকে “ইয়েস ম্যান” হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যাতে করে প্রতিষ্ঠানের যেকোন প্রয়োজনে অবদান রাখার সুযোগ পান। এতে করে আপনার সম্পর্কে সবার পজিটিভ ধারণা তৈরি হবে এবং আপনার প্রয়োজনেও অন্যদের পাশে পাবেন।
রিপোর্টিং বসের সাথে এমন সুন্দর ও প্রানবন্ত সম্পর্ক সবাই উপভোগ করে
৫। আপনার ম্যানেজার বা রিপোর্টিং বস কতটা ভালো তা আপনাকে তাড়াতাড়ি মূল্যায়ন করা শিখতে হবে। এক্ষেত্রে যে ব্যাপার গুলো বিবেচনায় নেবেন তা হলোঃ
* টিমের অন্যন্য সদস্য হতে তাদের সেরাটা আদায় করে নিতে তিনি কতটা দক্ষ?
* তিনি কি কোন অকাট্য যুক্তি শুনতে আগ্রহ প্রদর্শন করেন যা তাঁর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে যায়?
* নির্ঝঁঝাট ভাবে দল পরিচালনা করতে যেসব বাঁধা বা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় উনি কি সেসব সমস্যা দূর করতে চান?
* আপনার বস বা ম্যানেজার কি সত্যিই মানুষের ব্যাপারে যত্নশীল? উনার আসল কাজ হলো ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্যে ভ্যালু ক্রিয়েট করা, জনবলকে সম্পদে পরিণত করা এবং সুন্দর কর্ম পরিবেশ তৈরি ও তা বজায় রাখার জন্যে সক্রিয়ভাবে কাজ করা। এসবের মাধ্যমে আপনি আপনার বসের ব্যাপারে পরিষ্কার ধারণা পেয়ে যাবেন এবং নিজেকে সেভাবে এগিয়ে নিতে সক্ষম হবেন। অর্থাৎ আপনি আপনার বস থেকে কতটুকু শিখতে পারবেন এবং আপনার করণীয় কী সম্পর্কেও বুঝতে পারবেন। রিপোর্টিং বসের সাথে আপনার সম্পর্ক কেমন হবে তা নিয়ে এই লিখাটি পড়ে দেখতে পারেন। লিঙ্কঃ রিপোর্টিং বসের সাথে আপনার সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত ?
৬। কথা বার্তায় কিংবা যোগাযোগের ক্ষেত্রে সঠিক শব্দ চয়ন খুব জরুরী। এটা যেকোন ব্যাপারে মন্তব্য করার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। অনেকেই খুব সহজেই অসচেতন ভাবে অন্যকে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন না করেই যেনতেন মন্তব্য করে বসেন এবং এতে করে তাদের মধ্যকার “ওয়ার্ক-রিলেশনশীপ” ক্ষতিগ্রস্থ হয়; যা ফলে শত্রুভাবাপন্ন মনোভাবের জন্ম হয়। অর্থাৎ তারা শত্রু তৈরি করে।
৭। আপনাকে অবশ্যই প্রো-এক্টিভ বা সক্রিয় হতে হবে এবং ক্যারিয়ারের উন্নতির জন্যে আপনার নিজস্ব কৌশল থাকতে হবে। আপনি যদি প্রো-এক্টিভ না হোন তবে এই প্রতিযোগিতামূলক সময়ে নিজের অবস্থান ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়বে যা মোটেও সুখকর কিছু নয়।
সেই সাথে আপনার অবশ্যই ১-৩ বছর মেয়াদী ক্যারিয়ার পরিকল্পনা থাকা বাঞ্ছনীয়। আপনি চাইলে আজ থেকে পরবর্তী ৫ বছরের জন্যেও একটি ছক একে রাখতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয় ১০ বছর মেয়াদী পরিকল্পনা সাঁজাতে পারলে। যদিওবা সেটা অনেকের পক্ষে আন্দাজ করা বেশ কঠিন। কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদী রুপ রেখা আপনাকে সঠিক পথে পরিচালিত হতে সহায়তা করবে। সেই সাথে একজন ক্যারিয়ার মেন্টরের সহায়তা নিতে পারলে আরো ভালো হয়।
প্রয়োজনে মেন্টরের সহায়তা নিন। Source: Google.com
৮। অন্যের মতামত মনোযোগ সহকারে শোনার অভ্যাস করুন এবং অন্যকেও বুঝতে শিখুন। আপনাকে তাদের সাথে একমত পোষণ করতে হবে না, কিন্তু তাঁরা কী বলতে চাই, কেন বলতে চাই সেসব অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে। ইংরেজীতে যাকে বলে “Agree to disagree”.
৯। কোন অবস্থাতেই GOSSIP করা যাবে না, মানুষের পেছনে কথা বলা পরিহার করতে হবে।
১০। যদি কেউ আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করে তবে তাঁর মুখোমুখি হোন এবং তাঁকে জানান “আমি আপনার সাথে কিছু কথা বলতে চাচ্ছি। উদাহরণ স্বরূপ, “সত্যি বলতে, গত মিটিংয়ে আপনার মন্তব্যগুলি ছিলো অসম্মানজনক ও আক্রমণাত্বক। আমি তৎক্ষণাৎ সবার সামনে আপনাকে জবাব দিতে চাইনি তবে আপনার এই ব্যবহার খারাপ লেগেছে। আমি আপনাকে অনুরোধ করবো এরকম না করার জন্যে। “
সমালোচনা শুনতে পারা কিংবা সহ্য করতে পারা ভালো কিন্ত সব সময় অন্যের দ্বারা আঘাত প্রাপ্ত হওয়া ভবিষতে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে কারণ এতে করে অনেক অমীমাংসিত বিষয় চাপা পড়ার সম্ভাবনা রয়ে যায়। এজন্যে আপনার উচিৎ হচ্ছে সর্বদা যেকোন ইস্যু উত্থাপিত হলে নিজে থেকেই (ফেস টু ফেস) আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করে নেওয়া। তাতে করে কনফ্লীক্ট বহুলাংশে কমে আসবে, কাজে অধিক মনোযোগী হতে পারবেন।
১১। যখনই কোন কনফ্লীক্ট ইস্যু উত্থাপিত হবে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এর সমাধান করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে; এটা নিয়ে বসে থেকে সময় ক্ষেপণ করা চলবে না। নিজের মতের বিরুদ্ধে যায় এমন ব্যাপারে প্রতিশোধ পরায়ণ না হয়ে বরং নিজেকে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নিয়েই পথ চলতে হবে।
কর্পোরেটে আপনি যখন কারো সাথে একত্রে পথ চলেন তখন আপনাকে এই রিলেশনটাকে অধিক গুরুত্ব ও মনযোগ সহাকারে হ্যান্ডেল করতে হবে যেখানে আপনি পেশাদার মনোভাব প্রদর্শন পূর্বক অব্জেক্টিভ ওরিয়েন্টেড হবেন, টু দ্যা পয়েন্টে কথা বলবেন কিন্তু কখনোই আগেকার কোন বিশ্রী ঘটনা বা কনফ্লীক্টকে ইস্যু হিসেবে দাঁড় করাতে যাবেন না।
যদি কেউ আপনার সাথে পূর্বের কোন ঘটনার কারণে অসহযোগীতা মূলক আচরণ করেও ফেলে তবে লার্ন টূ একসেপ্ট ইট, কোন ধরণের তর্কে জড়াতে যাবেন না। কারণ আপনার দ্বন্দ্বগুলি সহজেই আপনার ক্যারিয়ারে বিরূপ প্রভাব ফেলে ক্যারিয়ার নষ্ট করে দিতে পারে। বরং শান্ত থাকুন, মেনে নিতে শিখুন; এটা আপনাকে সামনে এগিয়ে দেবে।
অফিস আসলে কনফ্লীক্ট পুষে রাখা কিংবা প্রতিশোধ নেবার জায়গা নয়। চোখে চোখ রেখে বাজেভাবে কথা বলা চাইল্ডিশ ও আনপ্রফেশনাল আচরণ হিসেবে বিবেচিত যা আপনার ক্যারিয়ারকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে।
১২। আপনাকে অবশ্যই মানসিক ধাক্কা কাটিয়ে উঠা শিখতে হবে। অর্থাৎ যেকোন অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি দ্রুত সামলে নিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় প্রত্যাবর্তন করা আয়ত্ব করতে হবে।
উদাহরণ স্বরূপঃ ধরুন, পুরো বছর মন প্রাণ উজার করে দিয়ে কাজ করেছেন, কোম্পানির উন্নতির জন্যে যা যা করণীয় সেসবের সবই করেছেন; তারপরও বছর শেষে পদোন্নতির বা বেতন বৃদ্ধি কোনটা-ই হয়নি। ধরে নিন এটা পুরোপুরি স্বাভাবিক, এটি সর্বদা ঘটে থাকে; শুধু আপনি একা নন, অনেকের সাথেই এমনটা ঘটে। সুতরাং এই চরম বাস্তবতা মেনে নিন।
এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, রিকগনেশন – রিওয়ার্ড সব সময় সাফল্যকে ত্বরান্বিত করে।
যেকোন কিছুর ভাল-মন্দ উভয় দিক পরিমাপ করতে শিখুন। সারা বছর ভাল কাজ করেছেন কিন্তু সেই অনুযায়ী রিকগনিশান পাননি বলে কী সব শেষ হয়ে গেছে? মোটেও তা না।
নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন আপনি একজন সত্যিকারের প্রফেশনাল হিসেবে বেড়ে উঠছেন কিনা? লক্ষ্য করে দেখুন বিগত এক বছর কাজ করতে গিয়ে আপনি কি কি শিখেছেন, অভিজ্ঞতা নিশ্চয় করে বেড়েছে আপনার। কাজ করতে গিয়ে আপনার আরো অনেক লুকায়িত দক্ষতা প্রকাশ পেয়েছে যা কিনা কেউনা কেউ লক্ষ্য করেছেন। আমি আপনাকে পরামর্শ দেবো, অনুগ্রহ করে সামনের দিকে দৃষ্টিপাত করেন, যথাসম্ভব কাজে মন দেন; ক্যারিয়ারের পরবর্তী সময়ে এর সুফল উপভোগ করবেন।
১৩। ব্যর্থতার দায়ভার নিতে শিখুন। লোকজনকে আপনি আটকাতে পারবেন না, তাঁরা স্বাভাবিকভাবেই জেনে যাবে আপনি সত্যিকারের প্রফেশনাল নাকি যেকোন কিছুতেই অজুহাত খুঁজে বেড়ান। কাজেই নিজে থেকেই ব্যর্থতার দায়ভার নিতে প্রস্তুত থাকুন। ক্যারিয়ারে আপনি যদি দীর্ঘ মেয়াদে ভালো করতে চান তবে আপনাকে কর্মক্ষেত্রে ভালো অভ্যাস গড়ে তোলার পাশাপাশি নিয়মিত পারফর্ম করে যেতে হবে।
অধিকাংশ তরুণরা কর্মক্ষেত্রে ভালো কাজের অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেনা যা প্রধানতঃ ক্যারিয়ারের প্রথম ১-৪ বছরের মধ্যে গড়ে উঠা প্রয়োজন। আরেকটি কথা বলে রাখি, আপনি নিশ্চয় করে ক্যারিয়ার শুরুর অল্প কয়েক বছরের মধ্যে উচ্চ বেতন ও ম্যানেজারিয়াল পজিশন আশা করতে পারেন না। যদি এটি ঘটে তবে নিজেকে ভাগ্যবান ভাবতেই পারেন, তবে সাধারণত বাস্তবে এমন ঘটনা খুব কমই ঘটে। আপনি চাইলে জেনে নিতে পারেন কর্মক্ষেত্রে একজন তরুণ হিসেবে কিভাবে নেতৃত্ব দেবেন। লিঙ্কঃ কর্মক্ষেত্রে তরূণেরা কিভাবে নেতৃত্ব দেবেন?
Follow me on Facebook . Check out my Website .
5 Comments
[…] কেন একজন সফল, অন্য জন ব্যর্থ হয়? জানতে চাইলে পড়তে পারেন এই লিঙ্কে গিয়েঃ কেন একজন সফল, অন্য জন ব্যর্থ ? […]
আপনার বিশ্লেষণধর্মী লিখা তরুণদের উৎসাহিত করে।ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার জন্য শুভ কামনা রইল 💗
Thank You
চমৎকার ভাইয়া, আমাদের সবার উপকার হবে।
Thank You