কাভার লেটারকে ‘লেটার অফ ইন্ট্রুড্রাকশন’ বলা হয়ে থাকে যাতে আপনার প্রধান প্রধান অর্জন সমূহের পাশাপাশি আপনি কিভাবে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশিত চাকুরীতে নিজেকে উপযুক্ত মনে করেন তা তুলে ধরা হয়ে থাকে। অনেক নিয়োগকর্তা –ই এটিকে খুব গুরুত্বের সাথে নিয়ে থাকে বলে এটিকে আপনি চাকুরী খোঁজে পেতে সহায়ক টুলস হিসেবে নিতে পারেন। ভিন্ন ভিন্ন জব আর প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রয়োজন অনুসারে আলাদা ভাবে ভিন্ন ভিন্ন কাভার লেটার তৈরি করতে হবে।
কেন কাভার লেটার এতোটা গুরুত্বপূর্ণঃ
আপনি কি ধরণের কাজে পারদর্শী, কি ধরণের পজিশনের জন্য চাকুরী খুঁজছেন এবং কিভাবে আপনি নিজেকে সেই পদের জন্য উপযুক্ত বলে মনে করছেন তা খুব সহজেই একজন নিয়োগ কর্তা আপনার পাঠানো কাভার লেটার দেখে জেনে নিতে পারেন।
আপনার অনেক বিষয়ই সিভিতে উল্লেখ করা সম্ভব হয়না যা আপনি চাইলেই কাভার লেটারে লিখে দিতে পারবেন। যেমনঃ আপনি যদি ক্যারিয়ারে জব সেক্টর পরিবর্তন করতে চান অথবা ফিল্ড জব ছেড়ে ডেস্ক জবে যেতে চান, এমনও হতে পারে যে আপনি পছন্দের শহরে স্থানান্তরিত হতে আগ্রহী কিংবা চাকুরী জীবনে দীর্ঘ বিরতি আছে নতুন করে আবার জব মার্কেটে প্রবেশ করতে চান – এইসব পরিস্থিতি সমূহ চাইলে আপনি কাভার লেটারে পজিটিভ ভাবে তুলে ধরতে পারেন যা সিভিতে বলা আদৌ সম্ভব নয়।
কাভার লেটার লিখার সময় নিম্নলিখিত বিষয় সমূহ খুব গুরুত্ব সহকারে নিনঃ
যেহেতু কার্যকর ও আকর্ষণীয় কাভার লেটারের কারণে ইন্টার্ভিউ কল পাবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়, তাই একজন চাকুরী প্রার্থী হিসেবে এটিকে আপনি গুরুত্বের সাথে নিন এবং অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকুন।